Blog Page
Anything can be written here
আমার মৃত্যু
ঝাপসা বৃষ্টির ছাঁটে ধূসর কোন দুপুরে হাঁসের পাল নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকে পুকুর ঘাটে একটা সাদা গরু চুপ চাপ ভিজে যায় ঈশ্বরের সব রং নিয়ে গুটিসুটি একটা মাছরাঙ্গা আজ বুঝি ওড়া হবে না…
কথা ছিল …
কথা ছিল রোদ এলেই ভোর হবে কথা ছিল ঘুম ভাঙলেই দেখা হবে কথা ছিল দু’কাপ চায়ে গল্প হবে কথা ছিল বাকিটা পথ সাথেই রবে কথা ছিল দুপুর জুড়ে বৃষ্টি হবে ভুলে গেছি…
তোমার শহরে
এখন আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি হলে খুঁজবে কোথায় বলো আমায় এখন বুকটা জুড়ে কান্না এলে লুকাবে কোথায় বলো আমায় তোমার শহর ভীষণ ফাঁকা নিঃসঙ্গতার তেপান্তর জুড়ে তুমি একা … ভীষণ একা তোমার শহরে…
খড়ের বাড়ি
গনগনে লালচে আগুনটাকে চারপাশের নিকষ অন্ধকার যেন গ্রাস করে ফেলতে চায়। আগুণের বাইরে দৃষ্টি গেলেই গা ছম ছম করতো। আমার পৃথিবীটা তখন আটকে জেত সেই ছোট্ট আগুণের কুন্ডুলিতে। তখনো জানিনি সময়ের গল্পে এই মুহূর্তের আবর্তন হবে না আর। তখনো জানিনি এই শিতের রাতের অন্ধকারে আর কোন গল্প থাকবে না। সময় যেন কুয়াশার মত পড়তে পড়তে চাদর বিছিয়ে এই গল্পগুলি কোথায় লুকিয়ে ফেলেছে। আমার হৃদয়টাকে এই ছোট খালের পাড়ে ধানক্ষেত লাগোয়া বড় রাস্তার পাশে বেঁধে দিয়ে সময় তার আবর্তে হারিয়ে গেছে।
সময়কে বলি
উড়ে জাওয়া পাখিকে বলি চলেই যে গেলি হায় ! বয়ে জাওয়া সময়কে বলি বেঁধে রাখার কি দায় ! ভুলে জাওয়া স্মৃতিকে বলি আজো ক্ষরণ বয়ে যায় ! ——————————- ক্রিসমাস ডিসেম্বর…
ঈদ
বিকেল গড়িয়ে গেছে। সন্ধ্যা নেমে এসেছে গ্রামের পথে। হিমেল বাতাস এ মাথার উপর অদ্ভুত বিহাল সুন্দর চাঁদ। পদ্মা নদীর মাঝে দেখা চাঁদ আর এই চাঁদ এর মাঝে কি অদ্ভুল মিল। ক্লান্তি আর মন খারাপ নিয়ে গরুর পিছে পিছে হেঁটে প্রায় রাত ১০টার দিকে আন্দুয়ায় ফিরি আমরা। বাড়িতে সবাই করছে আমাদের গরু মিউয়ে ফেরার। কাঁঠালতলির সেই পথে কত বার গেছি হিসেব নেই। পথের দুই ধারে বিশাল গাছ গুলি এখন হয়তো গ্রীষ্ম-বর্ষা পাড়ি দেয়। এখন কত গল্প জন্ম নেয় প্রতিদিন। আমার আর আমার দাদার গল্পটা আর হবে না এখানটায়। চোখগুলি বন্ধ করলেই দেখতে পাই দাদা আমার হাত ধরে আছে।
নদী
বহু আগে জন্ম তার আমাদের এই ব-দ্বীপে আমার জানা নেই তার জন্ম কথা … বুক জুড়ে কি ব্যাথা পাড় ভেঙ্গে পেরিয়ে গেছে বহু বাঁক আমার জন্মের ইতিহাস বুকে নিয়ে বয়ে যায় দিন,মাস…
ভালবেসেছি !
পাথরের মত নিরেট হৃদয়কেও ভালবেসেছি
ক্ষমাহীন অস্পৃশ্য হৃদয়েও মুগ্ধতা ছড়িয়েছি
চির অচেনা হৃদয়টার নিঃসঙ্গতাকেও ছুঁয়ে গেছি
আলিওশার স্মৃতি (চিঠি – ১২)
হটাত আমার চোখ আটকে গেলো এক টুকরো কালো কাপড়ের দিকে। একটা শাটল স্কুটার থেকে এক ফালি কালো কাপড় বাতাসে উড়ছে। আর এক জোড়া সরু ভরাট পায়ের কিছুটা দৃশ্যমান হচ্ছে। স্কুটারটা একটানে সামনে চলে গেল।
Foggy Winters
Any delicate you how kindness horrible outlived servants. You high bed wish help call draw side. Girl quit if case mr sing as no have. At none neat am do over will.…
Recent Posts
Archives
Categories
Categories
- Departed Childhood (8)
- Fall of Titan (105)
- General (1)
- My Stories (জীবনের গল্প) (9)
- Poems (কবিতা) (21)
- চিঠি (Letters) (11)
Comments.
- SELIM on Concierto
- Rumky on জন্মভূমি ও লুলাবাই (চিঠি – ৫)
- Mohammad Yearuzzaman on তোমার জন্য অপেক্ষা …
Recent Comments